প্রাক্তন হল পরিচালক শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও নন্দিতা রায় পরিচালিত বাংলা চলচ্চিত্র। এই ছবিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত।দুই কোটি রুপিতে বানানো এই ছবি আয় করে নেয় ৭ কোটি রুপির উপরে বুঝতেই পারছেন সুপার হিট। মুভিটা একটা ট্রেন জার্নি যেখানে থাকে তিন টি দম্পতি।বৃদ্ধ দম্পতি সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় ও
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায় এই দুজনের অভিনয়টা কয়েক যুগ মনে গেথে থাকার মত হয়ছে। এর পর আছে নব বিবাহিত দম্পতি আছে কলকাতার মোস্ট পপুলার গায়কেরা যারা একটি ব্যান্ড দল হিসেবে ট্রেনে করে কনসার্ট এ যাচ্ছে গানগেতে আর প্রধন চরিত্রে আছে প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা আর প্রসেনজিৎ এর পরের বউ মালিনী।
এই ছবিতে এমন সব চিত্র গুলো ফুটে উঠছে যেগুলা আমাদের এই যান্ত্রিক জীবনে বুঝার সময়ি হয়না কারো। দেখা গেল রাস্তায় চলতে গিয়ে পছন্দ এর পর এক মাসের মাথায় বিয়ে জানা বুঝার কিছু নেই এর পর দেখা গেল পরের মাসে তালাক কি আজব না। আসলেই......!! আমার মনে হয় এই মুভিটা আমাদের দেখা উচিত না প্রয়োজন। প্রসেনজিৎ এর প্রথম স্ত্রী ঋতুপর্ণা যে তাকে ভালবেসে বিয়ে করে বাট বিয়ের কিছুদিন পর তাদের মতের পার্থক্য হতে থাকে এক পর্যায়ে সেটা ডিভোর্স এ গড়ার।এর পর প্রসেনজিৎ আবার বিয়ে করে মালিনীকে সেই মালিনীর সাথেই দেখা হয়ে যায় ঋতুপর্ণার ট্রেনে যেখানে মালিনী তার স্বামী নিয়ে সুখের গল্প বলে ঋতুপর্ণাকে।
ঋতুপর্ণা আজ আকুল তার হারানো ভালবাসার জন্য আর মালিনী আজ সুখি প্রসেনজিৎ কে পেয়ে। যে প্রসেনজিৎ আগে ট্যুর গাইডের জব করত এখন সে ট্যুর কম্পানির মালিক। একটা বাচ্ছাও আছে তাদের পরিবারে, সুখের একটা বাগান পেয়েছে মালিনী কিন্তু সেটা কেন ঘরতে পারলনা ঋতুপর্ণা। আজ কেন তার চোখে জল.........?? উত্তর গুলো মুভি থেকেই দেখে নেন।
মুভির শেষে থাকে প্রসেনজিৎ এর জন্য সারপ্রাইজ। এর পর সবাই ফিরে সবার গন্তব্যে কিন্তু পিছন দিকে ফিরে ফিরে পিছন দেখে আজ আর কি হবে......?
No comments:
Post a Comment